Stay Connected

Blog News

Instagram

Showing posts with label health tips. Show all posts
Showing posts with label health tips. Show all posts

2020/03/21

March 21, 2020

করোনা ভাইরাসের লক্ষণ ও করণীয়

করোনা ভাইরাস
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয় কী তা জানার আগে চলুন জেনে নিই এর লক্ষণগুলো কী কী-

১. সর্দি

২. কাশি

৩. জ্বর

৪. মাথা ব্যথা

৫. গলা ব্যথা

৬. মারাত্মক পর্যায়ে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

৭. শিশু, বৃদ্ধ ও কম রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের নিউমোনিয়া ও ব্রঙ্কাইটিস।

এখনও এ ভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কার না হওয়ায় বিস্তার রোধই এর প্রতিরোধের উপায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক এর বিস্তার রোধে কী করবেন-

১. মাঝে মাঝে সাবান-পানি বা স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধোয়া

২. হাত না ধুয়ে মুখ, চোখ ও নাক স্পর্শ না করা

৩. হাঁচি কাশি দেওয়ার সময় মুখ ঢেকে রাখা

৪. ঠাণ্ডা বা ফ্লু আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে না মেশা

৫. মাংস ও ডিম খুব ভালোভাবে রান্না করা

৬. বন্য জীবজন্তু কিংবা গৃহপালিত পশুকে খালি হাতে স্পর্শ না করা

৭. মুখে মাস্ক ব্যবহার করা যেতে পারে


এছাড়া, লক্ষণ দেখা দিলে বাড়তি বিশ্রাম নিয়ে প্রচুর পানি পান করতে হবে এবং নিকটস্থ হাসপাতালে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

বিশ্বজুড়ে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ার প্রেক্ষিতে এটি প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরামর্শ দেয়ার জন্য হটলাইন চালু করেছে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট- আইইডিসিআর।নম্বরগুলো হলো- ০১৯৩৭১১০০১১, ০১৯৩৭০০০০১১, ০১৯২৭৭১১৭৮৪ ও ০১৯২৭৭১১৭৮৫। এসব নম্বরে ফোন করলে জানা যাবে করোনাভাইরাসের স্বাস্থ্যবিষয়ক পরামর্শ। পাশাপাশি, কোথাও ঝুঁকিপূর্ণ কাউকে দেখলেও হটলাইনে কিংবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তা নেয়া যেতে পারে।

নিজে বাঁচুন , অন্যকে বাঁচার সুযোগ দিন।

2019/09/10

September 10, 2019

বিনা পয়সায় উজ্জল ত্বক ধরে রাখতে ৭টি টিপস্

উজ্জ্বল ত্বক পেতে মেয়েরা অনেক চেষ্টা করে থাকেন। যদিও এমন একটি ছোট অলস দল আছে যারা তাঁদের ত্বককে ভালো দেখানোর জন্য কোন কাজই করেনা। তবুও তারা নরম, কোমল ও উজ্জ্বল ত্বক আশা করে। আপনি কি এই দলটিতে আছেন? তাহলে আসুন আজ জেনে নিই অলস মেয়েদের উজ্জ্বল ত্বক পাওয়ার জন্য সহজ কিছু টিপস।
১। প্রচুর পানি পান করুন –
পানি ত্বকের জন্য অনেক উপকারি। ত্বকের গঠন ভালো হওয়ার জন্য হাইড্রেটেড থাকা প্রয়োজন। তাই প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস পানি পান করুন। ফলে আপনার ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে এবং ত্বক নরম ও কোমল হবে।
২। নিয়মিত মুখ ধোন –
আপনি ঘরে বা বাহিরে যেখানেই থাকুন না কেন বাতাসের ধুলো-ময়লা ও জীবাণু আপনার ত্বকে লেগে ত্বকের ছিদ্র বন্ধ করে দেয়। বন্ধ হয়ে যাওয়া ছিদ্র গুলো আস্তে আস্তে ফেটে যায় যা অনেক কষ্টদায়ক হয়। এর ফলে মুখে বিশ্রী দাগ হতে পারে। দিনে অন্তত ৩ বার মুখ ধোয়া নিশ্চিত করুন। এছাড়াও মুখে পানির ঝাপটা দিন।
৩। কখনোই মেকআপ নিয়ে ঘুমাতে যাবেননা –
মেকআপ হাল্কা হোক বা ভারি তা না তুলে ঘুমাতে যাওয়ার অর্থ ত্বকের উপর অত্যাচার করা। আপনি হয়তো অলস তাই বলে এতটাই অলস হবেন না যে মেকআপ নিয়েই ঘুমিয়ে পরবেন।

৪। পর্যাপ্ত ঘুমান –
অলস মেয়েদের উজ্জ্বল ত্বকের জন্য একটি সহজ কাজ হচ্ছে যথেষ্ট পরিমানে ঘুমান। যখন আপনি ঘুমিয়ে থাকেন তখন আপনার শরীর নিজেই রিচার্জ হয়। একই জিনিষ ত্বকের ক্ষেত্রেও ঘটে।
৫। দুপুরের রোদ থেকে দূরে থাকুন –
যতটুকো সম্ভব হয় দুপুরের রোদে বাহির হবেন না। যদি যেতেই হয় তাহলে স্কার্ফ বা হ্যাট পরে বাহিরে যান যাতে সূর্যের আলো ত্বকের কোন ক্ষতি করতে না পারে।
৬। তাজা জিনিষ খান –
আপনি যা খান তার প্রভাব পড়ে ত্বকে। প্রচুর পরিমাণে তাজা ফল ও সবজি এবং রান্না করা খাবার খেলে ত্বক উজ্জ্বল ও দীপ্তিময় হয়।
৭। ভাজা পোড়া খাওয়া বন্ধ করুন –
অতিরিক্ত ভাজা পোড়া খাবার ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। এরা শুধু পরিপাকেরই সমস্যা সৃষ্টি করেনা ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং সৌন্দর্য ও নষ্ট করে।

2019/09/04

September 04, 2019

জেনে নিন স্ত্রীকে খুশি রাখার ৭টি কৌশল

প্রত্যেক মানুষের সংসার জীবনে সুখী হওয়া খুব জরুরি। কারণ সারা দিন কাজ করে ঘরে ফেরার পরে যদি শান্তি পাওয়া না যায় তবে কিন্তু বিপদ। তাই ঘরের শান্তির কথাও মাথায় রাখতে হবে। আর ঘরে শান্তি চাইলে আপনার স্ত্রীর মন জয় করতে হবে।
পরিবারের কর্তা হিসেবে স্ত্রী ও সন্তানদের সুখী রাখার দায়িত্ব স্বামীর। সংসারের সবার বিষয়ে তার খোঁজ রাখতে হবে।
বেশির ভাগ নারীরাই সারা দিন বাড়ির অধিকাংশ কাজ করেন। চেষ্টা করুন সঙ্গিনীর কাজকেও সমান গুরুত্ব দিতে। স্ত্রী কোনো বিষয়ে মন খারাপ করে এমন কোনো কিছুই করা যাবে না।
আসুন জেনে নেই স্ত্রীর মেজাজ বশে রাখার ৭ কৌশল।
১. সংসারের বিষয়ে কোনো কথা থাকলে তা মন দিয়ে শুনুন। পারলে প্রশংসাও করুন।
২. কোনো মানুষ মিথ্যা বলা একবারে সহ্য করতে পারে না।তাই মিথ্যা বলবেন না।
৩. নারীরা কখনওই তার পরিবার বা প্রিয় বন্ধুদের সম্পর্কে কোনোরকম সমালোচনা সহ্য করতে পারেন না। তাই স্ত্রীর সামনে আপনজনদের সম্পর্কে সমালোচনা করবেন না।
৪. স্ত্রীকে কখনই অন্যের সঙ্গে তুলনা করবেন না। এতে তারা মনে কষ্ট পেতে পারেন।
৫. স্ত্রীর উপস্থিতিতে কখনও তৃতীয় ব্যক্তিকে বেশি গুরুত্ব দেবেন না। কোনো পুরনো বন্ধু বা পরিচিত কেউ সামনে থাকলেও সমানভাবে গুরুত্বদিন।
৬. বাসায় রান্নার কাজ ও সন্তানের যত্ন নিতে স্ত্রীকে সহযোগিতা করুন। সারা দিন অফিস করে এসে ঘরের কাজ করতে আপনার ইচ্ছা করবে না। আপনার স্ত্রীর ক্ষেত্রেও কিন্তু বিষয়টি তাই। তাই ঘরের কাজে স্ত্রীকে সাহায্য করুন।
৭. ফুল ও উপহার পছন্দ করে সবাই। স্ত্রীর মন জয় করতে মাঝে মাঝে তাকে ফুল ও ছোট ছোট উপহার দিতে পারেন।
সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

2019/09/03

September 03, 2019

৫৫ বছর বয়সী নারীর হাতে জন্মনিরোধক তুলে দিয়ে বিপদে ডাক্তার

http://destyy.com/w394HP
পেট ব্যথা নিয়ে ঝাড়খণ্ডের ঘাটশিলা সাব-ডিভিশনাল হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য গিয়েছিলেন এক নারী।
তার অভিযোগ, ব্যবস্থাপত্রে চিকিৎসক লিখে দিয়েছেন কনডম।তবে অভিযুক্ত চিকিৎসক বলেছেন ভিন্ন কথা। তার দাবি, এদিকে ডাক্তার....read

2019/08/30

August 30, 2019

দীর্ঘ গবেষণার পর অতিরিক্ত ওজনে ক্যানসারের প্রমাণ

আপনি সব সময় শুনে এসেছেন যে অতিরিক্ত ওজন হৃদেরাগ, ডায়াবেটিস এবং আরো অনেক অসুখ ঘটাতে পারে। কিন্তু আপনি কি জানেন, অতিরিক্ত শারীরিক ওজন ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। ৩৫ বছরের বেশি সময় ধরে গবেষকেরা সন্দেহ করে আসছেন যে শারীরিক ওজনের সঙ্গে ক্যানসারের সম্পর্ক রয়েছে। বর্তমানে তারা প্রমাণ পেয়েছেন কীভাবে শারীরিক ওজন ক্যানসার ঘটায়। শরীরের অতিরিক্ত চর্বি শুধু সেখানে বসে থাকে না, সেটা তন্ত্রে সক্রিয় পরিবর্তন ঘটিয়ে ক্যানসার সৃষ্টি হওয়াকে সহজ করে দেয়।
গবেষণায় দেখা গেছে, চর্বি কোষগুলো বুকে হরমোনসহ শারীরিক বৃদ্ধি ঘটানো বস্তুগুলোর নিঃসরণ ঘটাতে দ্রুত কাজ করে। এসব বস্তু শরীরের বিভিন্ন কোষে সংকেত পাঠিয়ে দ্রুত কোষের বিভাজন ঘটায়। এভাবে যত্রতত্র কোষ বিভাজন বেড়ে যায় এবং তা ক্যানসারের সৃষ্টি করে।
অতিরিক্ত ওজনের ফলে যে ক্যানসার ঘটে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সেখানে সেক্স হরমোন ইস্ট্রোজেন এবং টেসটোসটেরনের একটা সম্পর্ক রয়েছে। এসব ক্যানসার হলো স্তন, অ্যান্ডোমেট্রিয়াম এবং প্রোস্টেট গ্রন্থির ক্যানসার। উদাহরণস্বরূপ, মেনোপজ পরবর্তী মহিলার স্তন ক্যানসারের ক্ষেত্রে দেখা গেছে মহিলার ওজন অনেক বেশি। গবেষকেরা বিশ্বাস করেন যে, মোটা মহিলারা মেনোপজের পরে অবিরাম কিছু ইস্ট্রোজেন তৈরি করে যান, যা তাদের ডিম্বাশয়ে উত্পন্ন হয় না, উত্পন্ন হয় তাদের চর্বিকলা থেকে। আর একজন মহিলার সারা জীবনে বেশি ইস্ট্রোজেন নিঃসৃত হওয়া মানে তার স্তন ক্যানসারের সম্ভাবনা বেড়ে যাওয়া। সেক্স হরমোন একমাত্র দোষী হরমোন নয়।
শরীরের অতিরিক্ত চর্বি ইনসুলিনের মাধ্যমেও ক্যানসার সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে। ইনসুলিন হরমোন খাদ্যকে শক্তিতে রূপান্তর করে। অতিরিক্ত ওজনের লোকদের কোষগুলো কখনো কখনো ইনসুলিনের প্রতি কম সংবেদনশীল হয়। এর মানে হলো রক্ত থেকে চিনি অপসারণ করতে শরীরকে বেশি ইনসুলিন উত্পন্ন করতে হয়। কিন্তু অতিরিক্ত ইনসুলিন কোষের বিভক্তি ঘটায় এবং এভাবে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। ইনসুলিনের এই ব্যাপারটি যেসব মোটা লোকের ঘটে, তাদের সাধারণত অন্ত্রের ক্যানসার হয়। কারণ অন্ত্রের কোষগুলো শরীরের অন্যান্য কোষের চেয়ে দ্রুত বিভক্ত হয়। চর্বি কোষ যত বড় হবে তত বেশি ইনসুলিন উত্পন্ন হবে, আর ক্যানসারের ঝুঁকির তত বেড়ে যাবে।
লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, অর্থোপেডিকস ও ট্রমা বিভাগ, ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল। চেম্বার : পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার লিঃ, ২, ইংলিশ রোড, ঢাকা
(bangla news update)
August 30, 2019

জাতীয় মাছ ইলিশ খাওয়ার ফল

ইলিশ খেতে কে না পছন্দ করেন। ইলিশের নাম শুনলে কোনো বাঙালির জিভে জল আসে না এমনটা হতেই পারে না। ইলিশ মাছ যখন ভাজা হয়, সে কি তার সুস্বাদু গন্ধ। এছাড়াও সরষে ইলিশ, ইলিশ পোলাও, ইলিশ দোপেয়াজা, ইলিশ পাতুরি, ভাপা ইলিশ, স্মোকড ইলিশ, ইলিশের মালাইকারী–এমন নানা পদের খাবার বাংলাদেশে জনপ্রিয়।
বিবিসি সূত্রে জানা যায়, প্রায় ৬০ শতাংশ ইলিশই বাংলাদেশে উৎপন্ন হয়। এছাড়াও ভারত, পাকিস্তান ও মিয়ানমারসহ নানা-দেশে অল্প বিস্তর ইলিশ পাওয়া যায়।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বিখ্যাত পদ্মার ইলিশ। পদ্মার ইলিশ সবচেয়ে সুস্বাদু। কারণ পদ্মা-মেঘনা অববাহিকায় যে ধরনের খাবার খায় ইলিশ এবং পানির প্রবাহের ফলে শরীরে উৎপন্ন হওয়া চর্বিই এর স্বাদ অন্য যে কোনো জায়গার ইলিশের চেয়ে ভিন্ন করেছে।
জেনে নেই ইলিশ শরীরে কী কী পুষ্টিসাধন করে...
        ১. ইলিশ মাছ খেলে হৃদযন্ত্র ভালো থাকে।
        ২. মস্তিষ্কের গঠন ভালো হয়।
        ৩. রক্তে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে।
        ৪. বাত বা আর্থারাইটিস কম হয়।
        ৫. ডিপ্রেশন বা অ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডারও কম হয়।
এছাড়াও ইলিশ মাছে আছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, সেলেনিয়াম, জিঙ্ক ও পটাশিয়াম যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
bangla news update

2019/08/28

August 28, 2019

ব্রেইন স্ট্রোক কি এবং কার্যকারিতা

ব্রেইন স্ট্রোক
কোলেস্টেরল জমে সরু হয়ে যাওয়া মস্তিষ্কের ধমনীতে রক্তের ডেলা জমে যে স্ট্রোক হয়, তাকে বলে ইস্কিমিক স্ট্রোক। এই ধরনের স্ট্রোকই বেশি দেখা যায়।
স্কিমিক স্ট্রোক হওয়ার পর চার-সাড়ে চার ঘণ্টার মধ্যে টিস্যু প্লাসমিনোজেন অ্যাক্টিভেটর জাতীয় ওষুধ শিরা বা কিছু ক্ষেত্রে ধমনীর মধ্যে দিয়ে দিতে হয়। এতে মস্তিষ্কের রক্তনালীতে জমা রক্তের ডেলা গলে রোগীর অবস্থা ভাল হতে শুরু করে।
থ্রম্বাস বা রক্তের ডেলা গলায় বলে এর নাম ‘থ্রম্বোলাইটিক থেরাপি’।
স্ট্রোক হলে এক সেকেন্ডে মস্তিষ্কের কয়েক হাজার স্নায়ু ও কোষের ক্ষতি হয়। এক মিনিটে নষ্ট হয় প্রায় ২০ লাখ কোষ।
এক বার নষ্ট হয়ে গেলে তাদের আর ঠিক করা যায় না। কাজেই সমস্যা হয়েছে মনে হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা শুরু করা উচিত।
স্ট্রোক হয়েছে তা বুঝতে না পারা, বাড়ির ডাক্তারকে ডেকে পাঠানো, কোথায় নিয়ে যাওয়া হবে তা নিয়ে দ্বিমত, হাসপাতালের দূরত্ব ইত্যাদি মিলিয়ে মিশিয়ে রোগী যখন শেষমেশ চিকিৎসকের কাছে এসে পৌঁছান, তৎক্ষণে ‘উইন্ডো পিরিয়ড’ অর্থাৎ যতটুকু সময়ের মধ্যে এই চিকিৎসা দিলে কাজ হতে পারে তা শেষ হয়ে যায়। ফলে চিকিৎসায় আশানুরূপ ফল হয় না।
স্ট্রোকের পর শরীর কতটা সচল হবে তা নির্ভর করে ক্ষতিগ্রস্ত স্নায়ু নিজে থেকে কতটা ঠিক হবে তার উপর।
ফিজিওথেরাপির উদ্দেশ্য, যত দিন না স্নায়ু কর্মক্ষম হচ্ছে তত দিন ব্যায়ামের সাহায্যে পেশি ও সন্ধিকে সচল রাখা।
হতাশা-অবসাদ কাটাতে মনোবিদের সঙ্গে কথা বলে জেনে নিতে হয় রোগীকে কী ভাবে সামলাবেন। অনেক সময় অতিরিক্ত আগলে রাখলেও ক্ষতি হয়। রোগের ধরন অনুযায়ী ঠিক করতে হবে তা।
bangla news update

2019/08/24

August 24, 2019

ঔষধ বিক্রিতে চলছে অনিয়ম

ঔষধ বিক্রিতে চলছে অনিয়ম,bd news

ঔষধ বিক্রিতে চলছে অনিয়ম

শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার সর্বত্র ড্রাগ প্রশাসনের নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই গ্রামগঞ্জের বিভিন্ন হাটেবাজারে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে শত শত লাইসেন্সবিহীন ফার্মেসি। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের বিধি অনুযায়ী প্রতিটি ফার্মেসিতে বাধ্যতামূলক একজন করে ফার্মাসিস্ট থাকার কথা থাকলেও তা মানছে না কেউ। শুধুমাত্র ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে বহাল তবিয়তে চালিয়ে যাচ্ছে জীবন রক্ষাকারী ঔষধের ব্যবসা। ফার্মেসিগুলোতে নিম্নমানের ঔষধসহ বিভিন্ন নিষিদ্ধ যৌন উত্তেজক ট্যাবলেটও বিক্রি করা হচ্ছে। শায়েস্তাগঞ্জ পৌর এলাকায় অবস্থিত কিছু কিছু ফার্মেসির ড্রাগ লাইসেন্স থাকলেও উপজেলার গ্রামেগঞ্জের বিভিন্ন হাটেবাজারে ফার্মেসি সঙ্গে সঙ্গে অধিকাংশ মুদি ও চায়ের দোকানে অহরহ বিক্রি হচ্ছে নানারকমের ঔষধ। 
সরকার দফায় দফায় বিভিন্ন কোম্পানির ঔষধ নিষিদ্ধ করলেও গ্রামেগঞ্জের ফার্মেসিগুলোতে বিক্রি হচ্ছে সে সমস্ত নিষিদ্ধ কোম্পানির ঔষধ। জানা গেছে, ঔষধ কোম্পানিগুলো থেকে ঔষধ বিক্রিতে সর্বোচ্চ ৫ থেকে ১০ শতাংশ কমিশন পায় ঔষধ বিক্রেতারা। কিন্তু ভেজাল ও নিম্নমানের ঔষধের ক্ষেত্রে ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ কমিশন দেয়া হয়ে থাকে।
এতে করে বেশি লাভের আশায় ভেজাল ও নিম্নমানের ঔষধ বিক্রেতে বেশি আগ্রহী হচ্ছে ঔষধ বিক্রির দোকানগুলো। সাধারণ মানুষ কোনো ঔষধটি আসল কোনোটি ভেজাল তা চিহ্নিত করতে অপারগ। এর ফলে এ ভেজাল ও নিম্নমানের ঔষধের বাণিজ্য দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর ফলে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়ছে সাধারণ মানুষ।
ডাক্তার না হয়েও ফার্মেসি খুলে রমরমা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে একশ্রেণীর অসাধু লোকজন। চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই এন্টিবায়োটিক, নিষিদ্ধ, মেয়াদ উত্তীর্ণ ও নিম্নমানের নানান ধরনের ঔষধ বিক্রি করে চলছে তারা। দু-একটি ফার্মেসি ছাড়া অধিকাংশ ফার্মেসিতে নেই কোনো প্রশিক্ষিত ফার্মাসিস্ট। ফলে রোগ নিরাময়ের পরিবর্তে জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে রোগীরা। এতে আর্থিক, শারীরিক ও মানসিক ক্ষতি সম্মুখীন হয়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছে অনেক রোগী। অনেকে ডাক্তার না হয়েও গ্রামের সহজ সরল লোকদের কাছ থেকে চিকিৎসা সেবার নামে ব্যবস্থাপত্র লিখে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অঙ্কের অর্থ। ওইসব হাতুড়ে ডাক্তাররা আবার বিভিন্ন ক্লিনিকে রোগী পাঠিয়ে কমিশনের নামে নিচ্ছে মাসোহারা। এ ক্ষেত্রে নীরব ভূমিকা পালন করছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কিছু ঔষধ দোকানদার জানান, দীর্ঘদিন ধরে লাইসেন্স না করেই এ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। আজ পর্যন্ত কোনো সমস্যার সম্মুখীন হননি। কখনো কোনো সরকারি কর্মকর্তা এগুলোর খোঁজ নিতে আসেননি। তারা আরো জানান সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করলে অবশ্যই সকলেই ড্রাগ লাইসেন্স নিয়ে নিয়মানুযায়ী ব্যবসা করতে বাধ্য হবে। তবে ড্রাগ লাইসেন্সবিহীন ঔষধ ব্যবসা চালানো অবৈধ তা অকপটে স্বীকার করেন তিনি। 

উপজেলার প্রায় সব ফার্মেসিতে ঔষধ বিক্রিতে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। ঔষধে অতিরিক্ত মূল্য আদায়সহ নানা অনিয়মের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাধারণ ক্রেতারাও। 
শায়েস্তাগঞ্জ পৌর এলাকার বিরামচর গ্রামের তৈয়ব ও হামিদ বলেন, ‘আমার অসুস্থ মায়ের জন্য যতবারই ঔষধ কিনতে গিয়েছি, ততবারই তারা বেশি মূল্য নিয়েছে। জনৈক গৃহবধূ জাহানারা জানান, আমি আলীগঞ্জ বাজারের একটি ফার্মেসি থেকে ঔষধ কিনেছি। পরে, তা বদলাতে গেলে তারা আমাকে নাজেহাল করে। এসবের বিরুদ্ধে জনরোষ তৈরি হয়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ইতিমধ্যে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছি।
bangla news update

2019/08/17

August 17, 2019

মশার কামড় থেকে বাঁচার ঔষধ "তুলসী"পাতার ব্যাবহার

মশার কামড় থেকে বাঁচার ঔষধ "তুলসী"পাতার ব্যাবহার,health tips,
তুলসী পাতা
তুলসী একটি ঔষধি গাছ। তুলসী গাছের পাতা, বীজ, বাকল ও শেকড় সবকিছুই অতি প্রয়োজনীয়। ঔষধিগুণের এই তুলসী বিভিন্ন রোগ সারাতে কাজ করে।
ফুসফুসের দুর্বলতা, কাশি, কুষ্ঠ, শ্বাসকষ্ট, সর্দিজ্বর, চর্মরোগ, বক্ষবেদনা ও হাঁপানি, হাম, বসন্ত, কৃমি, ঘামাচি, রক্তে চিনির পরিমাণ হ্রাস, কীটের দংশন, কানব্যথা, ব্রংকাইটিস, আমাশয় ও অজীর্ণে তুলসী দিয়ে তৈরি ওষুধ বিশেষভাবে কার্যকর।
তুলসী পাতার আরও একটি বিশেষ গুণ রয়েছে। সেটি হচ্ছে মশা তাড়ানো। অবাক হওয়ার কিছু নেই, সত্যি সত্যিই মশা তাড়ানোর ক্ষমতা রয়েছে তুলসীর। মশার কামড় থেকে বাঁচতে হলে মশারি টানানো, অ্যারোসল স্প্রে করা অথবা তীব্র ধোঁয়াযুক্ত কয়েল জ্বালানোর প্রয়োজন পড়বে না। যদি তুলসী থাকে ঘরে।
আসুন জেনে নিই তুলসীর উপকারিতা ও ব্যাবহারঃ-
১. তুলসী পাতা পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি পান করুন। জ্বর ও ঠাণ্ডা লাগায় প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করবে।
২. তুলসী পাতা বেটে তার সঙ্গে মধু ও আদা মিশিয়ে খান। জমে থাকা সর্দি থেকে মুক্তি পাবেন।
৩.তুলসী পাতা ও চন্দনের সঙ্গে বেটে কপালে লাগিয়ে দেখুন, মাথাব্যথা চলে যাবে।
৪. তুলসী পাতা বমিভাব কমাতে যথেষ্ট কার্যকর।
৫. তুলসীর মধ্যে আছে ময়েশ্চারাইজার। এর গুণে আপনার ত্বক থাকবে উজ্জ্বল।
(bangla news update)

2018/12/02

December 02, 2018

ওজন কমানোর উপায়(সবচেয়ে সহজ পদ্দতি)

all bangla news update,bd news,world news,sports news,entertainment,health tips,breaking news,news update,ওজন কমানোর উপায়,ওজন কমানো,ওজন কমানোর ঔষধ,ওজন কমানোর সহজ উপায়,ওজন কমানোর টিপস,ওজন কমানোর পানীয়,ওজন কমানোর ব্যায়াম,ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট,হেলথ টিপস
ভুরি কমানোর উপায়:-নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকল বয়সের মানুষের এক বড় সমস্যা পেটের মেদ। অফিসে কাজের জন্য হোক কিংবা সন্তান জন্মদান-যেকোনো কারণেই হতে পারে এই মেদের সমস্যা। শত চেষ্টা করে, ডায়েট প্ল্যান করে কিংবা ব্যায়াম করেও যেন কমানো যায় না এই পেটের মেদ। তাই রোজকার রুটিনে কিছু কাজ বা অভ্যাস যোগ করলে সহজেই দূরে থাকতে পারেন এই সমস্যা থেকে।

সকালের নাস্তায় আটার রুটির পরিবর্তে ওটমিল খাওয়া শুরু করুন। সাথে কোনো ফল রাখুন প্রতিদিন। ওটমিলে রয়েছে উচ্চমাত্রায় ফাইবার যা পেটের মেদ ঝরাতে অতি কার্যকর। তাই রোজ নাস্তার টেবিলে ওটমিল খেতে পারেন কোনো সবজি অথবা ফলের সাথে। প্রতিদিন অন্তত দুই কাপ গ্রিনটি পান করুন। গ্রিন টিতে আছে চর্বি পোড়ানোর উপাদান যা অতিরিক্ত চর্বি শুষে নিতে দেয় না। তাই চর্বি জমে মেদ হওয়ার সুযোগ থাকে না। খাদ্য তালিকায় কর্বোহাইড্রেট কিংবা চিনি জাতীয় খাবারগুলো অর্ধেক পরিমাণ কমিয়ে ফেলুন।(bangla_news)

প্রোটিন এবং ফাইবার সম্পন্ন খাবার গ্রহণ করুন। কার্বোহাইড্রেটের মধ্যে লাল চাল কিংবা লাল আটা গ্রহণ করতে পারেন। দিনের যেকোনো সময় অল্প ক্ষুধা মেটাতে টকদই খেতে পারেন। টকদই ফলের সাথে আপনার ক্ষুধা মেটানোর পাশাপাশি পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করবে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান। রাত জাগার অভ্যাস ত্যাগ করুন এবং ভোরে উঠুন। যাদের রাত জাগার অভ্যাস আছে তাদের পেটে মেদ হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। সেই সাথে স্ট্রেস ফ্রি জীবন যাপনের চেষ্টা করুন।

লেখক: চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ
ওজন কমানোর উপায় নিয়ে আগামীতে আরো পোষ্ট নিয়ে আসবো। 
(bangla news update)