১. সর্দি
২. কাশি
৩. জ্বর
৪. মাথা ব্যথা
৫. গলা ব্যথা
৬. মারাত্মক পর্যায়ে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
৭. শিশু, বৃদ্ধ ও কম রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের নিউমোনিয়া ও ব্রঙ্কাইটিস।
এখনও এ ভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কার না হওয়ায় বিস্তার রোধই এর প্রতিরোধের উপায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক এর বিস্তার রোধে কী করবেন-
১. মাঝে মাঝে সাবান-পানি বা স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধোয়া
২. হাত না ধুয়ে মুখ, চোখ ও নাক স্পর্শ না করা
৩. হাঁচি কাশি দেওয়ার সময় মুখ ঢেকে রাখা
৪. ঠাণ্ডা বা ফ্লু আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে না মেশা
৫. মাংস ও ডিম খুব ভালোভাবে রান্না করা
৬. বন্য জীবজন্তু কিংবা গৃহপালিত পশুকে খালি হাতে স্পর্শ না করা
৭. মুখে মাস্ক ব্যবহার করা যেতে পারে
এছাড়া, লক্ষণ দেখা দিলে বাড়তি বিশ্রাম নিয়ে প্রচুর পানি পান করতে হবে এবং নিকটস্থ হাসপাতালে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
বিশ্বজুড়ে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ার প্রেক্ষিতে এটি প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরামর্শ দেয়ার জন্য হটলাইন চালু করেছে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট- আইইডিসিআর।নম্বরগুলো হলো- ০১৯৩৭১১০০১১, ০১৯৩৭০০০০১১, ০১৯২৭৭১১৭৮৪ ও ০১৯২৭৭১১৭৮৫। এসব নম্বরে ফোন করলে জানা যাবে করোনাভাইরাসের স্বাস্থ্যবিষয়ক পরামর্শ। পাশাপাশি, কোথাও ঝুঁকিপূর্ণ কাউকে দেখলেও হটলাইনে কিংবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তা নেয়া যেতে পারে।
নিজে বাঁচুন , অন্যকে বাঁচার সুযোগ দিন।
No comments:
Post a Comment