Stay Connected

Blog News

Instagram

Showing posts with label ব্রেইন স্ট্রোক কি এবং কার্যকারিতা. Show all posts
Showing posts with label ব্রেইন স্ট্রোক কি এবং কার্যকারিতা. Show all posts

2019/08/28

August 28, 2019

ব্রেইন স্ট্রোক কি এবং কার্যকারিতা

ব্রেইন স্ট্রোক
কোলেস্টেরল জমে সরু হয়ে যাওয়া মস্তিষ্কের ধমনীতে রক্তের ডেলা জমে যে স্ট্রোক হয়, তাকে বলে ইস্কিমিক স্ট্রোক। এই ধরনের স্ট্রোকই বেশি দেখা যায়।
স্কিমিক স্ট্রোক হওয়ার পর চার-সাড়ে চার ঘণ্টার মধ্যে টিস্যু প্লাসমিনোজেন অ্যাক্টিভেটর জাতীয় ওষুধ শিরা বা কিছু ক্ষেত্রে ধমনীর মধ্যে দিয়ে দিতে হয়। এতে মস্তিষ্কের রক্তনালীতে জমা রক্তের ডেলা গলে রোগীর অবস্থা ভাল হতে শুরু করে।
থ্রম্বাস বা রক্তের ডেলা গলায় বলে এর নাম ‘থ্রম্বোলাইটিক থেরাপি’।
স্ট্রোক হলে এক সেকেন্ডে মস্তিষ্কের কয়েক হাজার স্নায়ু ও কোষের ক্ষতি হয়। এক মিনিটে নষ্ট হয় প্রায় ২০ লাখ কোষ।
এক বার নষ্ট হয়ে গেলে তাদের আর ঠিক করা যায় না। কাজেই সমস্যা হয়েছে মনে হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা শুরু করা উচিত।
স্ট্রোক হয়েছে তা বুঝতে না পারা, বাড়ির ডাক্তারকে ডেকে পাঠানো, কোথায় নিয়ে যাওয়া হবে তা নিয়ে দ্বিমত, হাসপাতালের দূরত্ব ইত্যাদি মিলিয়ে মিশিয়ে রোগী যখন শেষমেশ চিকিৎসকের কাছে এসে পৌঁছান, তৎক্ষণে ‘উইন্ডো পিরিয়ড’ অর্থাৎ যতটুকু সময়ের মধ্যে এই চিকিৎসা দিলে কাজ হতে পারে তা শেষ হয়ে যায়। ফলে চিকিৎসায় আশানুরূপ ফল হয় না।
স্ট্রোকের পর শরীর কতটা সচল হবে তা নির্ভর করে ক্ষতিগ্রস্ত স্নায়ু নিজে থেকে কতটা ঠিক হবে তার উপর।
ফিজিওথেরাপির উদ্দেশ্য, যত দিন না স্নায়ু কর্মক্ষম হচ্ছে তত দিন ব্যায়ামের সাহায্যে পেশি ও সন্ধিকে সচল রাখা।
হতাশা-অবসাদ কাটাতে মনোবিদের সঙ্গে কথা বলে জেনে নিতে হয় রোগীকে কী ভাবে সামলাবেন। অনেক সময় অতিরিক্ত আগলে রাখলেও ক্ষতি হয়। রোগের ধরন অনুযায়ী ঠিক করতে হবে তা।
bangla news update