bd news
September 03, 2019
৫৫ বছর বয়সী নারীর হাতে জন্মনিরোধক তুলে দিয়ে বিপদে ডাক্তার
পেট ব্যথা নিয়ে ঝাড়খণ্ডের ঘাটশিলা সাব-ডিভিশনাল
হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য গিয়েছিলেন এক নারী।
তার অভিযোগ, ব্যবস্থাপত্রে চিকিৎসক লিখে দিয়েছেন কনডম।তবে অভিযুক্ত চিকিৎসক বলেছেন ভিন্ন কথা। তার দাবি, তাকে ফাঁসানোর জন্য এ কাজ করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটে জুলাই মাসে।
ভারতের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, ৫৫ বছর বয়সী ওই নারী দীর্ঘদিন ঘরেই পেটের যন্ত্রণায় ভুগছিলেন। তিনি ঘাটশিলা হাসপাতালের স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ড. আসরফ বদর ওষুধের বদলে তাকে ব্যবস্থাপত্রে লিখে দেন কনডম। চিকিৎসকের এই পরামর্শের কথা বিস্তারিত জানিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করেন তিনি।
এ বিষয়ে ভারতের পূর্ব সিংভূমের সিভিল সার্জন ড. মহেশ্বর প্রসাদ জানান, এই ঘটনার কথা রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরেও জানানো হয়েছে। তাকে (চিকিৎসক) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়।
সিংভূম (পূর্ব) ডেপুটি কমিশনার রবিশঙ্কর শুক্ল জানান, অভিযুক্ত চিকিৎসক অভিযোগ অস্বীকার করলেও, তার বিরুদ্ধে হেনস্থার এমন অনেক অভিযোগ রয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, তিনি নাকি মৃতদেহের ময়নাতদন্ত ঠিক মতো করেন না। এমনকি রোগীর পরিবারের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। সব কিছু খতিয়ে দেখেই ডাক্তারকে হাসপাতাল থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
তার বিরুদ্ধ আনা সব ধরনের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই চিকিৎসক। তার দাবি, এমন কোনো ব্যবস্থাপত্র তিনি লিখেননি। হাসপাতালের ডাক্তার, নার্স, কর্তৃপক্ষ টাকা নিয়ে তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন।
bangla news update
ভারতের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, ৫৫ বছর বয়সী ওই নারী দীর্ঘদিন ঘরেই পেটের যন্ত্রণায় ভুগছিলেন। তিনি ঘাটশিলা হাসপাতালের স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ড. আসরফ বদর ওষুধের বদলে তাকে ব্যবস্থাপত্রে লিখে দেন কনডম। চিকিৎসকের এই পরামর্শের কথা বিস্তারিত জানিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করেন তিনি।
এ বিষয়ে ভারতের পূর্ব সিংভূমের সিভিল সার্জন ড. মহেশ্বর প্রসাদ জানান, এই ঘটনার কথা রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরেও জানানো হয়েছে। তাকে (চিকিৎসক) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়।
সিংভূম (পূর্ব) ডেপুটি কমিশনার রবিশঙ্কর শুক্ল জানান, অভিযুক্ত চিকিৎসক অভিযোগ অস্বীকার করলেও, তার বিরুদ্ধে হেনস্থার এমন অনেক অভিযোগ রয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, তিনি নাকি মৃতদেহের ময়নাতদন্ত ঠিক মতো করেন না। এমনকি রোগীর পরিবারের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। সব কিছু খতিয়ে দেখেই ডাক্তারকে হাসপাতাল থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
তার বিরুদ্ধ আনা সব ধরনের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই চিকিৎসক। তার দাবি, এমন কোনো ব্যবস্থাপত্র তিনি লিখেননি। হাসপাতালের ডাক্তার, নার্স, কর্তৃপক্ষ টাকা নিয়ে তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন।
bangla news update